• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • নতুন সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • পুরানো সব ক্যাটাগরি
  • My Account →
  • নতুন সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • পুরানো সব ক্যাটাগরি
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

১৬. স্কাউটশিপকে ঘিরে থাকা প্রাণীগুলো

লাইব্রেরি » মুহম্মদ জাফর ইকবাল » সায়েন্স ফিকশন সমগ্র » অন্ধকারের গ্রহ » ১৬. স্কাউটশিপকে ঘিরে থাকা প্রাণীগুলো

স্কাউটশিপকে ঘিরে থাকা প্রাণীগুলোকে দেখে য়ুহা এবং রায়ীনা হতবাক হয়ে গেল–এগুলো মানুষেরই দেহ কিন্তু কোনোটাই পূর্ণাঙ্গ নয়। কারো হাত নেই, কারো পা নেই–কারো বুকের ভেতর বিশাল একটা গর্ত। দুটি মানুষের মাথারই অস্তিত্ব নেই। শুধু ধড়টি দাঁড়িয়ে আছে। কয়েকজনের মুখমণ্ডলের খানিকটা অংশ উড়ে গেছে, চোখের জায়গায় খালি কুটুরী। দেখে মনে হয় এই মূর্তিগুলোকে বুঝি সরাসরি নরক থেকে তুলে আনা হয়েছে।

য়ুহা বুকের ভেতর আটকে থাকা একটা নিঃশ্বাস বের করে দিয়ে বলল, রায়ীনা, এখান থেকে চল। এই মূর্তিগুলো যদি হঠাৎ করে জীবন্ত হয়ে যায় তাহলে সেই দৃশ্যটা আমি সহ্য করতে পারব না।

রায়ীনা মাথা নাড়ল, ঠিকই বলেছ, আমিও পারব না।

সরাসরি নরক থেকে উঠে আসা কিছু দেহাবশেষকে স্থির অবস্থায় রেখে য়ুহা আর রাহীন সামনের দিকে এগিয়ে যায়।

য়ুহা জিজ্ঞেস করল, আমরা এখন কোথায়?

মনে আছে এই গ্রহ থেকে নির্দিষ্ট সময় পরপর একটা সিগন্যাল বের হচ্ছে?

হ্যাঁ, তুমি বলেছিলে।

আমরা গিয়ে দেখতে পারি সেটা কী রকম। কেন বের হচ্ছে, কীভাবে বের হচ্ছে।

কোনো বিপদ হবে না তো?

বিপদ তো হতেই পারে–রায়ীনা হাসার চেষ্টা করে বলল, কিন্তু বিপদ দেখে তুমি পিছিয়ে আস সে রকম কোনো প্রমাণ তো আমি পাইনি!

য়ুহা শব্দ করে হেসে বলল, তুমি ঠিকই বলেছ! আমার নিজেরই বিশ্বাস হচ্ছে না—কিছুদিন আগেও আমি কখনো চিন্তা করিনি শব্দের পেছনে শব্দ বসিয়ে কবিতা লেখা ছাড়া আমি আর কিছু করতে পারি। কিন্তু দেখো আমি কত কী করেছি।

রায়ীনা নরম গলায় বলল, তুমি আর কী কী করেছ আমি জানি —কিন্তু তুমি আমাকে একটা নতুন জীবন দিয়েছ। যদি সবকিছু ঠিক করে শেষ হয় আর আমি সত্যি সত্যি নিজের জীবনে ফিরে যেতে পারি সেটা হবে তোমার জন্যে। শুধুমাত্র তোমার জন্যে।

আমি এমন কিছুই করিনি।

আর আমরা যদি এই গ্রহ থেকে বের হতে না পারি, এখানে মারা পড়ি, এই গ্রহের কোনো একটা ভয়ঙ্কর প্রাণী আমাদের মৃতদেহটাকে ব্যবহার করে উৎকট নাটক করে তাহলে—

তাহলে কী?

তাহলে তুমি কিছু মনে করো না। তোমার সাথে আমি খুব কম সময় কাটিয়েছি, কিন্তু সময়টা ছিল চমৎকার!

তোমাকে ধন্যবাদ রায়ীনা।

মহাকাশের পোশাকের ভেতর থেকে একজন আরেকজনকে স্পর্শ করতে পারবে না জেনেও, য়ুহা হাত দিয়ে রায়ীনার কাধ স্পর্শ করল।

 

গ্রহটার পাথরের ভেতর দিয়ে দুজনে নিঃশব্দে হাঁটতে থাকে। ছোট-বড় পাথর ছড়িয়ে আছে, উঁচু-নিচু পথ। পাথর থেকে এক ধরনের ঘোলাটে আলো বের হচ্ছে, কোথাও নিষ্প্রভ, কোথাও বেশ আলো। মাঝে মাঝে বিশাল খাদ, তার গভীরে কী আছে বাইরে থেকে বোঝা যায় না, জেট প্যাক ব্যবহার করে তারা সেই জায়গাগুলো উড়ে পার হয়ে যায়। জেট প্যাকের জ্বালানি খুব সীমিত, তাই সেগুলো তারা বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করছে, খুব বেশি প্রয়োজন না হলে তারা জেট প্যাক ব্যবহার করছে না। সত্যিকারের বড় কোনো বিপদে হয়তো এই জেট প্যাক ব্যবহার করেই তারা নিজেদের রক্ষা করার চেষ্টা করবে। য়ুহা আগে কখনো জেট প্যাক ব্যবহার করেনি, রায়ীনা তাই তাকে ছোটখাটো নিয়মগুলো শিখিয়ে দিচ্ছে। অজানা অন্ধকার একটা কুৎসিত গ্রহে নিজের জীবন হাতে নিয়ে যদি এই জেট প্যাক ব্যবহার করতে না হতো তাহলে য়ুহা এই পুরো প্রক্রিয়াটা রীতিমতো উপভোগ করতে পারত।

হেঁটে হেঁটে তারা যখন ক্লান্তির একেবারে শেষ সীমায় পৌঁছেছে তখন তারা দূরে একটা বিধ্বস্ত মহাকাশযান দেখতে পেল। মহাকাশযানের আকারটি দেখেই রায়ীনা বুঝতে পারে এটি ক্যাটাগরি তিন মহাকাশযান। আন্তঃগ্যালাক্টিক অভিযানে এগুলো ব্যবহার করা হয়, এই মহাকাশযানটি প্রায় একটা শহরের মতো এখানে কয়েকশ মহাকাশচারী থাকে। এই বীভৎস গ্রহে বিধ্বস্ত অবস্থায় পড়ে থাকা এই মহাকাশযানটি দেখে মনে হয় এটি বুঝি কোনো একটি পরাবাস্তব জগতের দৃশ্য।

মহাকাশযানের কাছাকাছি এসে য়ুহা আর রায়ীনা বড় বড় কয়টা পাথরের আড়ালে নিজেদের আড়াল করে লুকিয়ে রইল। ভেতরে কী আছে তারা জানে না, হঠাৎ করে ভেতরে ঢুকে তারা বিপদে পড়তে চায় না, বাইরে থেকে আগে ব্যাপারটা ভালো করে বুঝতে চায়। বেশ অনেকক্ষণ নিঃশব্দে বসে থেকেও তারা মহাকাশযানের ভেতর যখন কোনো কিছু ঘটতে দেখল না, তখন তারা মহাকাশযানের ফাটল দিয়ে খুব সাবধানে ভেতরে ঢুকে গেল।

ভেতরে বেশ অন্ধকার, হেলমেটের নিয়ন্ত্রণ বোতাম স্পর্শ করে চশমার কার্যকারিতা দশ ডিবি বাড়িয়ে নেয়ার পর মহাকাশযানের ভেতরটুকু স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ভেতরের দৃশ্য দেখে তারা দুজনেই একেবারে হতবুদ্ধি হয়ে পড়ে। বাইরে থেকে যে রকম অনুমান করেছিল–মহাকাশযানটি ঠিক সে রকম বিধ্বস্ত। যন্ত্রপাতি ভেঙে পড়ে আছে, দেয়ালে বড় বড় ফাটল, প্রচণ্ড উত্তাপে নানা অংশ গলে পুড়ে কদাকার হয়ে আছে—কিন্তু তাদের সেই দৃশ্যগুলো বিচলিত করেনি। তাদেরকে বিচলিত করেছে মহাকাশচারীদের মৃতদেহগুলো। মহাকাশযানের এখানে-সেখানে সেগুলো বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। সবগুলো যে নিচে পড়ে আছে তা নয়, কোনো কোনোটা উবু হয়ে বসে আছে এমন কী কোনো কোনোটা বিচিত্র ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে আছে।

য়ুহা মাথা নেড়ে বলল, এটা আমার পছন্দ হচ্ছে না। একেবারেই পছন্দ হচ্ছে না।

রায়ীনা জানতে চাইল, কোনটা তোমার একেবারেই পছন্দ হচ্ছে না?

এই যে মৃতদেহগুলো দাঁড়িয়ে আছে, বসে আছে। এগুলো আমার একেবারেই পছন্দ হচ্ছে না। প্রথমত মৃতদেহ কেন আমাদের চোখের সামনে থাকবে? আর থাকতেই যদি হয় তাহলে কেন দাঁড়িয়ে থাকবে?

রায়ীনা বলল, আমার কী মনে হয় জান?

কী?

এই মৃতদেহগুলো আসলে কাজকর্ম করছিল। ছোটাছুটি করছিল। হঠাৎ করে যে যেভাবে ছিল সেভাবে থেমে গেছে। সেজন্যে মনে হচ্ছে কেউ দাঁড়িয়ে আছে, কেউ বসে আছে।

য়ুহা ভুরু কুঁচকে জিজ্ঞেস করল, হঠাৎ করে থেমে গেল কেন?

জানি না। রায়ীনা মাথা নাড়ে, মনে হয় আমাদের জন্যে। আমরা মহাকাশযানের ভেতর ঢুকেছি সে জন্যে সবকিছু থামিয়ে দিয়েছে। মনে হয় বোঝার চেষ্টা করছে আমাদের মতলবটা কী!

তার মানে মহাকাশের প্রাণীগুলো আমাদের দেখছে?

নিশ্চয়ই দেখছে, আমাদের কি লুকিয়ে থাকা সম্ভব।

যদি আমাদের দেখছে তাহলে ধরার জন্যে ছুটে আসছে না কেন?

দুটি কারণ হতে পারে, এক: ছুটে আসবে, এক্ষুণি সবাই ছুটে আসবে। দুই: ছুটে আসার প্রয়োজন নেই। কারণ ছুটে গিয়ে আমাদের ধরে যেখানে আনার কথা আমরা সেখানেই বসে আছি!

সর্বনাশ! য়ুহা বলল, তুমি না বলছিলে, আসলে এখানে কোনো মহাজাগতিক প্রাণী নেই। পুরোটাই হচ্ছে কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ক।

হ্যাঁ। আমার এখনো তা-ই মনে হয়। আমাদের জন্যে সেটা নিরাপদ। আমরা তাহলে আমাদের পরিচিত যন্ত্রপাতি, পরিচিত অস্ত্রপাতি, পরিচিত প্রযুক্তি দিয়েই নিজেদের টিকিয়ে রাখতে পারব।

রায়ীনার কথা শেষ হওয়া মাত্রই হঠাৎ মহাকাশযানটা একটু দুলে ওঠে, সাথে সাথে অত্যন্ত বিচিত্র একটা ঘটনা ঘটল। মহাকাশযানের নানা জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা সবগুলো মৃতদেহ একসাথে নড়তে শুরু করল। দাঁড়িয়ে থাকা মৃতদেহগুলো সামনে ঝুঁকে পড়ে পা ঘষে ঘষে হাঁটতে থাকে। বসে থাকা মৃতদেহগুলো বসে থাকা অবস্থাতেই নিজেকে ঘষে ঘষে টেনে নিতে থাকে। কিছু মৃতদেহ হামাগুড়ি দিয়ে এগিয়ে যায়। অনেকগুলো বুকে ঘষে ঘষে এগুতে থাকে। তারা হাতে ছোটখাটো যন্ত্রপাতি টেনে নিতে থাকে, সেগুলো এখানে-সেখানে বসাতে থাকে, যন্ত্রগুলো টানাটানি করতে থাকে–সব মিলিয়ে অন্ধকার মহাকাশযানের ভেতরে অত্যন্ত কর্মব্যস্ততার একটা দৃশ্য ফুটে ওঠে, কিন্তু সেই দৃশ্যটি এত অবাস্তব, এত অবিশ্বাস্য যে য়ুহা এবং রায়ীনা দুজনেই হতবাক হয়ে যায়।

য়ুহা বলল, আমার দেখতে ভালো লাগছে না।

রায়ীনা বলল, আমারও ভালো লাগছে না।

চল, বাইরে গিয়ে অপেক্ষা করি।

হ্যাঁ। আমার হিসেব যদি ঠিক হয়ে থাকে তাহলে আর কিছুক্ষণের মাঝেই আমাদের উদ্ধার করতে কেউ না কেউ চলে আসবে!

যদি না আসে?

আসবে। আমার দলের লোকগুলো অসাধারণ। রায়ীনা মহাকাশযান থেকে বের হওয়ার জন্যে ঘুরে গিয়ে বলল, একটু পরে তুমি নিজেই দেখবে।

মহাকাশযানের ভেতর থেকে বের হতে গিয়ে রায়ীনা থমকে দাঁড়াল এবং তার সাথে য়ুহাও থেমে গিয়ে একটা চাপা আর্তনাদের মতো শব্দ করল। মহাকাশযানের যে বিশাল ফাটল দিয়ে তারা ঢুকেছিল, সেই ফাটল দিয়েই তারা বের হয়ে যেতে চাইছিল। কিন্তু সেদিক দিয়ে একজন-দুজন নয় অসংখ্য মৃত মানুষ বিচিত্র ভঙ্গিতে দেহটাকে টেনে টেনে এসে হাজির হচ্ছে।

য়ুহা ভয় পাওয়া গলায় বলল, এরা কী চায়?

এখানে আসছে কেন? রায়ী নিচু গলায় বলল, জানি না।

মৃতদেহগুলো গাদাগাদি করে তাদের দিকে এগিয়ে হাসতে থাকে, য়ুহা তখন চিল্কার করে বলল, কী চাও তোমরা? সরে যাও সামনে থেকে।

দেহগুলো সরে যাবার কোনো লক্ষণ দেখলি না, বরং গাদাগাদি করে তারা আরও এক পা এগিয়ে এলো। মৃতদেগুলো প্রাণহীন চোখ দিয়ে তাদের দিকে স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। সেই দৃষ্টির দিকে তাকিয়ে থেকে য়ুহার বুক কেঁপে ওঠে। সে ভয় পাওয়া গলায় অস্ত্র উঁচিয়ে বলল, সরে যাও বলছি, তা না হলে কিন্তু গুলি করে দেব।

প্রাণীগুলো সরে গেল না বরং আরো এক পা এগিয়ে এলো–এত কাছে। যে তারা ইচ্ছে করলে এখন এই য়ুহা আর রায়ীনাকে স্পর্শ করতে পারে। য়ুহা অস্ত্রটা ঝাকুনি দিয়ে বলল, গুলি করে দেব, দেব গুলি করে–

প্রাণীগুলো আরো এক পা এগিয়ে এলো–য়ুহা তখন ট্রিগার টেনে ধরে। প্রচণ্ড বিস্ফোরণে মৃতদেহগুলোর হাত পা মাথা উড়ে যায়, ঠিক সেই অবস্থায় মৃতদেহগুলো আরো এক পা এগিয়ে এলো। রায়ীনা হাত দিয়ে য়ুহার হাত ধরে বলল, শুধু শুধু গুলি করে লাভ নেই। মৃত মানুষকে মারা যায় না—

কিন্তু—

কোনো কিন্তু নেই। পেছনে সরে যাও।

য়ুহা আর রায়ীনা পেছনে সরে এলো। মৃতদেহগুলো তখন আরো একটু এগিয়ে আসে, এভাবে তাদের দুজনকে ঠেলে ঠেলে মৃতদেহগুলো তাদের একটা অন্ধকার গহ্বরের কাছে নিয়ে আসে। মৃতদেহগুলো তখন চারপাশ থেকে ঘিরে তাদের দুজনকে গহ্বারের মাঝে ঠেলে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করল। য়ুহা আর রায়ীনা আতঙ্কিত হয়ে হাতের অস্ত্র দিয়ে গুলি করে প্রাণীগুলোকে সরানোর চেষ্টা করল, কিন্তু পারল না। মৃতদেহগুলো ঠেলে ঠেলে তাদের গহ্বরের মাঝে ফেলে দেয়। হা আর রায়ীনা অন্ধকার ঘরের ভেতর অদৃশ্য হয়ে যাবার শেষ মুহূর্তে বাইরে তাকিয়ে দেখে, যে প্রাণীগুলো এতক্ষণ তাদেরকে ঠেলে ঠেলে এনে গহ্বরের মাঝে ফেলে দিয়েছে হঠাৎ করে সেগুলো মূর্তির মতো স্থির হয়ে গেছে। কেউ আর এতটুকু নড়ছে না, হাত পা মাথাহীন ভয়ঙ্কর দেহগুলো যেটা যেখানে ছিল ঠিক সেখানে স্থির হয়ে আছে। দেখে মনে হচ্ছে তারা তাদের দায়িতু পালন করেছে। এখন আর তাদের কিছুই করার নেই।

Category: অন্ধকারের গ্রহ
পূর্ববর্তী:
« ১৫. চুপচাপ বসে থাকতে থাকতে
পরবর্তী:
১৭. পিচ্ছিল আঠালো চটচটে এক ধরনের তরল »

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বাংলা লাইব্রেরি : উল্লেখযোগ্য বিভাগসমূহ

লেখক ও রচনা

অনুবাদ সাহিত্য

সেবা প্রকাশনী

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

কোরআন

হাদিস

ত্রিপিটক

মহাভারত

রামায়ণ

পুরাণ

গীতা

বাইবেল

বিবিধ রচনা

বাংলা ওসিআর

Download Bangla PDF

হেলথ

লাইব্রেরি – ফেসবুক – PDF

top↑